পিকিং মেথড কি

পিকিং মেথড কি – পিকিং মেথডের সঠিক পদ্ধতি

কিছু জিনিস আপনাকে বুঝে, মাথা ঠান্ডা রেখে সুযোগ বুঝে কাজে লাগাতে হবে।

এখানে দশটা সিগন্যাল থাকবে।যারা ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা দিয়েছেন তারা জানেন ভাইভাতে বিভিন্ন ছবি দেখিয়ে জানতে চাওয়া হয় এটাতে কি বোঝাচ্ছে আর করনীয় কি???

সিগন্যাল গুলো চোখ বুলিয়ে নিন!

০ পয়েন্ট এখান থেকে আপনার যাত্রা শুরু হবে।যত দূরে যাবেন বা যেতে চান তাহলে আপনার প্রস্তুতি কিন্তু ব্যাপক হবে আর যদি বাড়ির পাশের পাগলার বাজারে যেতে চান তাহলে কিসের প্রস্তুতি? লুঙ্গি পরেই দৌড়!

ঠিক অনেক বেশি সময় নিয়ে যৌন মিলন করতে চাইলে প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিৎ?? ভাবুন বেশি করে ভাবুন!

দুই মিনিট ভাবুন তারপর পোস্ট পড়ুন।আচ্ছা আপনার পরিচিত কেউ দেশের বাইরে গেছে? ধরুন আমেরিকা বা অস্ট্রেলিয়ায়? উনি কতদিন আগে থেকে প্রস্তুত হয়??

০ পয়েন্ট কিন্তু মানসিক ভাবে প্রস্তুত হওয়া! এমনভাবে ফোরপ্লে করে সঙ্গীনিকে মিলনের জন্য পাগল করে নিতে হবে সে যেন আপনাকে পাওয়ার জন্য প্রচন্ড উদগ্রীব হয়ে যায়, যো*নি ভিজে টইটম্বুর হবে তখন ই উপযুক্ত সময় ধরে নিন,শুকনা অবস্থায় ভূলেও যাবেন না।,এতে পরবর্তীতে বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

পিকিং মেথড কি এবং কিভাবে করবেন নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে

সিগন্যাল ওয়ান যোনিতে লিঙ্গ সঞ্চালনের নির্দেশনা।পিকিং মেথড কি

ধীরে চলুন, উৎফুল্ল থাকুন, জীবনের মধুর স্মৃতি গুলো মনের আঙিনায় ভাসিয়ে দোলা দিন! আহ অতীত কতই না মধুর ছিল!!

সিগন্যাল টু সামান্য গতি বাড়ান।

লাফালাফি করবেন না, দূর্ঘটনা ঘটতে পারে,ওভারটেক করবেন না।স্ত্রী কিন্তু ১০০ স্পীড দিতে বললে আপনি শুনবেন না।
গরুর গাড়ির মত স্পীড পারলে দিন তবে মাঝে মাঝে একটু পাগলা ঘোড়ার মতো গতি দিয়ে একটু বিশ্রাম নিন।

Credit: Youtube

সিগন্যাল থ্রী এখানে এলোমেলো গতিতে চালান।

রাস্তা ফাঁকা মনে করলে অর্থাৎ বীর্যবের হওয়ার কোন ভাব না থাকলে স্পীড দিবেন আবার সামনে ক্ষ্যাপা কুত্তার মতো হানিফ বাস ছুটে আসলে আপনি একটু সাবধানে চালান,প্রয়োজনে রাস্তার একপাশে থাকেন!! বীর্য বের হওয়ার বিন্দুমাত্র আভাস পাওয়ার অনেক আগেই একশ হাত দূরে থাকুন! এই সিগন্যালটি অনুসরণ করুন।

সিগন্যাল ফোর :- মাঝামাঝি গতি তবে ছন্দের তালে তালে কয়েক কিলোমিটার চালান অর্থাৎ কিছুক্ষন সহবাস করে নিন।

সিগন্যাল ফাইভ:- এভার স্পিড বাড়িয়ে দিবেন তবে অল্প সময়ের জন্য একটু পর ধীরগতিতে কন্টিনিউ করুন।

সিগন্যাল সিক্স:- এখানে পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে চালান অনুকূলে থাকলে বাড়াবেন না থাকলে কমাবেন।অবস্থা বুঝে ব্যবস্হা নিন।মাঝে মাঝে স্ত্রীর কেমন লাগছে যাত্রা জেনে নিতে ভূলবেন না!

সিগন্যাল সেভেন:- এখানে ঝড়ের পূর্বাবাস সামন্যও যদি বুঝতে পারেন ইয়াস আসছে!! সাবধান, সমুদ্রে না যেয়ে সতর্ক সংকেত মেনে ঘরে থাকুন।থেমে যান চুপচাপ হয়ে যান কয়েক দিন মানে কয়েক সেকেন্ড মিলন থামিয়ে রাখুন। প্রয়োজনে স্ত্রী কে বলুন লিঙ্গের মাথা স্কুইজ করতে! বেশ কার্যকরি এটা! যদি ঝড় থেমে যায় তাহলে আপনি ঝাপিয়ে পড়ুন!!

সিগন্যাল এইট:- ঝড় উপকূলর অনেক কাছাকাছি যেকোনো সময় তান্ডব চালাবে।বাড়তি নিরাপত্তা লাগবে। আপনি নিজেকে তৈরি করুন।সামনে মোকাবিলা করতে হবে! বীর্য বের হওয়া জন্য তৈরি হচ্ছে!

সিগন্যাল নাইন:-
এখান থেকে আর ফেরত আসা যায় না।সিগন্যাল টা এতো কাছে অর্থাৎ বীয লিঙ্গের মূত্র নালীতে প্রবেশের মুখে!চেষ্টা করেও বন্ধ করা যাবে না! বের হবেই হবে! ঠ্যাকানো আর যাবে না।

সিগন্যাল টেন :- ঝড়
এখানে নিজেকে ধরে রাখার চেষ্টা করা বোকামি, যত পারেন ঝড়ের থেকেও বেশি গতিতে ছুটুন তাহলে আনন্দ করতে পারবেন। বীর্য বের হাওয়ার সময় স্পীড বাড়িয়ে দিবেন!

এটা পুরুষের অর্গাজম।

ব্যখ্যাঃ

এতো বিরক্তিকর প্যাচালটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না!

অবিবাহিত হলেও কিন্তু লস নেই কাজে লাগবে বিয়ের পর!

০ থেকে সাতের মধ্যে থাকতে হবে যদি
মিলনের সময় সত্যি ই বৃদ্ধি করতে চান। কেউ চাই না ধীরগতির গাড়ি তবুও নিজের কথা ভেবে চালানো লাগে। ঠিকমতো অনুশীলন করুন ফলাফল না হয় নিজেই মিলিয়ে নিন…

আরো পড়ুন:- ফোরপ্লে করার সঠিক পদ্ধতি

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *